মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

বাংলাদেশের দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনারের একটি সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনার


বাংলাদেশের দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনারের একটি সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনার। নতুন ভেটেরিনারি এনিম্যাল সায়েন্স অনুষদ এবং কৃষি প্রকৌশল কারিগরি অনুষদের মাঝখানে টিলার উপর লেকসাইডের কোল ঘেষে শহিদমিনারটি অবস্থিত। সিলেটে শহর থেকে বিভিন্ন মানুষ অর্ধ সমাপ্ত শহীদ মিনারটি দেখতে সিকৃবি ক্যাম্পাসে আসেন।

লিডিং ইউনিভার্সিটির স্থাপত্য বিভাগের সহকারী প্রফেসর স্থপতি রাজন দাশ শহীদ মিনারটির ডিজাইনার। তিনি এর নাম দিয়েছেন সূর্যালোকে বর্ণমালা। সকালে সূর্যালোকে মিনারটি ছায়াচ্ছন্ন অস্পষ্ট থাকে এবং সূর্যের দিন পরিক্রমায় ক্রমশ সে আলোকিত স্পষ্ট হয়ে উঠবে। এদেশের বীর সন্তানরা এখানে দাঁড়িয়ে আছেন, তাঁরা যদি সূর্য সন্তান হন তবে দিনের প্রদক্ষিনে আলো, আঁধারের এই খেলা যেন সূর্যের সঙ্গে তার সন্তানদের অনির্বচনীয় কথপোকথন। এই মিনারের শিরোনাম তাই

বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০১৭

ট্যুরিস্ট পুলিশের আন্তরিকতায় মুগ্ধ জেসিকা পুলিশ ভাইকে তার দেশে ভ্রমণের আমন্ত্রণ জানান

জেসিকা(২৭), ফ্রান্সের নাগরিক
জেসিকা(২৭), ফ্রান্সের নাগরিক। সাত মাস ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। গত ১৩-০১-১৭ কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছিলেন এবং গতকাল ১৭-০১-১৭ কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামে চলে যান। গতকাল বিকাল ৫ টায় 

সোমবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১৭

শিমলা টু মানালি | SHIMLA to MANALI

SHIMLA to MANALI: মানালির সৌন্দ্যযের কথা বলে বোঝানো যাবেনা।নিজ চোখে দেখে উপলদ্ধি করতে হয় শুধু👌মানালি এতই ভালো লেগেছে যে ছিলাম ৯ দিন😁আমরা টানা ৫ দিন snow পেয়েছি😍যতই দেখেছি ততই মুগ্ধ হয়েছি👌
যাই হোক শিমলা থেকে মানালি কিভাবে যাবেন তাই বলছি....
১ম এ OLD SHIMLA BUS STAND থেকে ISBT যাবেন, সময় লাগবে মাত্র ১০-১৫ মিঃ।ভাড়া ৭ রুপি😜
ISBT থেকে সরকারী বাস পাবেন সরাসরি মানালি মল রোড পর্যন্ত।

সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৬

Saint Martin/Cox's Bazar for The First Time !!! Know

Description:
The earth's longest natural sea beach of Cox's Bazar. Every year millions of tourists from all over the country are coming in Cox's Bazar Cox's Bazar sea view. Cox's Bazar sea coast is about 120 km long. Here is also the country's largest port Mongla. The only coral island of the country's position in the district of Cox's Bazar. In addition, maheshkhali and Sonadia Island in Cox's Bazar district positions. The island is not just the sea, there are quite a few beautiful protected forests in the district. Crowds of tourists throughout the year takes

বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৬

How to get to Sajek Valley?? Know

Sajek  Valley: Nature's boundless beauty of our homeland glamorous Bengali darkness. There are endless forms of beauty in the guise of Bengali mother. We rushed in search of beauty in different countries around the world. But once I thought about what our country is no less than their beauty.
We go for watching Green Valley to different countries, but just 7-8 hours journey from Dhaka, Rangamati hill district at Sajek Valley, we have seen how many of us. Read out of the hands of two days to look at the beauty, which will build up your imagination to become a beautiful memory. Sajek located at Baghaichhari upazila of

শনিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৫

স্ট্যাচুটা দেখলেই মনে হয় - সিলেটি রানি শুভেচ্ছা জানাচ্ছে

চলন্ত মাইক্রো থেকে তুলা
স্ট্যাচুটা দেখলেই মনে হয় - সিলেটি রানি শুভেচ্ছা জানাচ্ছে:::::
সিলেটি রাস্তা আসলেই মনোমুগ্ধকর ;;;;;;;;;
ছবিটি চলন্ত মাইক্রো থেকে তুলা!!!!

Credit- Arafath Towshik

শিকলবাহা, পটিয়া, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশে সুন্দর রাস্তাগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম

শিকলবাহা, পটিয়া, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
রাস্তা তো নয় যেন মাখন grin emoticon
বাংলাদেশে সুন্দর রাস্তাগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম heart emoticon 
সময়ঃ ভোর ৫.৩০ 
Credit- Zahedul Arefin

যারা চট্রগ্রাম থাকেন অথবা আসবেন-

* ভুলেও দস্তগীর হোটেলের গরুর নলা মিস করবেন না। তবে সমস্যা হল, এই নলার জন্য লাইন দিতে হয় ফজরের নামাজের পর পর। সিটি কর্পোরেশনের সামান্য আগেই দস্তগীর হোটেল।
* ভাটিয়ারী গলফ ক্লাব যেতে, রাস্তার মুখের মধ্যেই একটি চটপটি বিক্রী হয়, সন্ধ্যার পর থেকে। দুনিয়ার সেরা! এক প্লেট ১৫ টাকা। আমি নিশ্চিত ২ প্লেট না খেয়ে আপনি দোজখেও যেতে চাইবেন না। (তবে ঝাল একটু বেশিই, যারা ঝাল সহ্য করতে পারেন না, তাদের জন্য সতর্কীকরণ)
* বোস বাবুর মিষ্টির দোকানের দুধের ছানা না খেলে আপনার মিষ্টি জগত শূন্য, নন্দনকানন পুলিশ প্লাজার নীচেই এই শতবর্ষী

যাঁরা এই শীতে সেন্টমার্টিন যাবেন ভাবছেন, কিভাবে কম খরচে যাবেন একটা নির্দেশনা দিই-

চট্টগ্রাম শহরের সিনেমা প্যালেস থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বাস আছে। রাত ১২ টা থেকে ২ টা পর্যন্ত গাড়িগুলো চট্টগ্রাম ছেড়ে যায়। ভাড়া ৪০০ টাকা। সকাল ৭ টা'র মধ্যে আপনি টেকনাফ জেটিতে পৌঁছাবেন। এখান থেকেই লঞ্চগুলো সেন্টমার্টিন এর উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। তবে লঞ্চের টিকেট আগে করে রাখা ভাল। লঞ্চের টিকেট করবেন স্ট্যান্ডিং। কারণ, সিট থেকে আপনি সমুদ্রের দু'পাশের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন না। আসা-যাওয়া সহ টিকেট প্রতি পড়বে ৫৫০ টাকা। দু'ঘন্টা লঞ্চ ভ্রমণ শেষে আপনি সেন্টমার্টিন পৌঁছালে, হোটেল ভাড়া ওখানে গিয়েই করতে পারবেন। হোটেল(কর্টেজ) ভাড়াও খুব বেশি না। ডাবল বেডের একরুম ৩০০ এর বেশি কখনও দিবেননা। সেন্টমার্টিনের মানুষগুলোও অনেক ভাল। খাবারের ব্যাপারে বলবেন, আপনি প্যাকেজে খেতে চান। অর্থাৎ, ডাল,ভর্তা, সব্জি,মাছ এবং ভাত। সব মিলিয়ে ৭০- ১২০টাকার এর বেশি দিবেন না প্লেট প্রতি। আর, পুরা সেন্টমার্টিন দ্বীপটি ঘুরতে চাইলে সাইকেল ভাড়া করুন ঘন্টা প্রতি ৫০ টাকা। এক থেকে দেড় ঘন্টায় আপনি পুরো দ্বীপটি চষে বেড়াতে পারবেন। আর, যদি সেন্টমার্টিন থেকে ছেড়াদ্বীপ যেতে চান, তাহলে ঘাটে ট্রলার থেকে পারবেন। যাওয়া-আসা ১০০ টাকার বেশি দিবেন না। যদি এর বেশি খরচ করেন, তাহলে আপনি ঠকেছেন। আপনার ভ্রমণ নিরাপদ হউক।
 

শনিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৫

বান্দরবান ঘুরতে আসার জন্যে ট্যুর প্ল্যান

 
বান্দরবান ঘুরতে আসার জন্যে ট্যুর প্ল্যান-
কাদের জন্যে এটা প্রযোজ্য?
- যারা প্রথমবারের মত বান্দরবান যাবেন
- যারা ফ্যামিলি মেম্বারদের মেঘ আর পাহাড়ের সৌন্দর্য দেখাতে চান
- খুব সহজে বান্দরবানের সবচাইতে জনপ্রিয় জায়গা গুলো ঘুরে আসতে চান
‪#‎সময়ঃ‬ এক রাত দুই দিন
‪#‎বাজেটঃ‬ ৪০০০-৪৫০০ টাকা ।
(এক সাথে ৪-৫ জন বা ১০-১২ জন আসলে বেটার ।)
১ম দিন সকালে পৌঁছে ফ্রেশ হয়ে নাশ্তা করে মেঘলা, নিলাচল/ টাইগার হিল, স্বর্ণ মন্দির এসব দেখতেপারেন।
যদি আপনারা ৭-৮ জন বা ১০-১২ জন হয়ে থাকেন তাহলে একটা জীপ/চান্দের গাড়ি সারা দিনের জন্যে রিজার্ভ নিতে পারেন । ৭ সিটের গাড়ি ১০০০ টাকা আর ১৪ সিটের গাড়ি ১৪০০ টাকা নিবে । শেষ স্পট নীলাচল রাখবেন যাতে বিকেলটা ওখানে কাটানো যায় ।
(একা বা ২-৩ জন হলে সিএনজিতে চড়তে হবে)
রাতে বান্দরবান শহরটা ঘুরে দেখবেন এবং ওখানেই থাকবেন । বান্দরবানে বিভিন্ন মানের হোটেল আছে, যে কোন একটাতে উঠে পড়ুন । ৩০০/৫০০ টাকায়ও সিঙ্গেল রুম পাওয়া যায় ।
২য় দিন একটা জীপ/চান্দের গাড়ি ভাড়া করে চিম্বুক, শৈলপ্রপাত, নীলগিরি ঘুরে আসতে পারেন । চান্দের গাড়িতে সর্বোচ্চ ১২/১৩ জন উঠতে পারবেন, টোটাল ভাড়া নিবে ৩৮০০-৪০০০ ।
আপনার বাজেট যদি একটু বেশি হয় এবং কিছুটা আরামপ্রিয় হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ল্যান্ড ক্রুজারে করে যেতে পারেন, একটাতে সর্বোচ্চ ৮ জন উঠতে পারবেন, ভাড়া ৪০০০-৪২০০ টাকা নিবে ।
(টাকা যাই হোক অবশ্যই ভাল মত দরদাম করে নিবেন, আর ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে ভাড়া আরও বেশি নিবে)
ঐদিন রাতের বাসে ঢাকায় পথে রওনা দিবেন । মনে চাইলে ঐ রাতে বাসে করে চট্টগ্রাম এসে ট্রেনে করে ঢাকায় ফিরতে পারেন, মজাটা বেড়ে যাবে কয়েক গুণ । কিন্তু আগে থেকে ট্রেনের টিকেট কেটে না রাখলে এটা সম্ভব না ।
তবে বান্দরবান এর আসল ঐশ্বর্য দেখতে হলে আপনাকে আরও একটু ভিতরে ঢুকতেহবে। ২/৩ দিন পাহাড়ে হাঁটাহাঁটিকরতে হবে। বগালেক, জাদিপাই, নাফাকুম, আমিয়াকুম না দেখা মানে বান্দরবানের আসল সৌন্দর্য থেকে বঞ্চিত থাকা । কিন্তু এইসব জায়গায় সবার দ্বারা যাওয়া সম্ভব হয়ে উঠেনা, ট্রেকিং করা লাগে অনেক , তবে আপনার মনোবল যদি অনেক শক্ত থাকে তাহলে আপনি নির্দ্বিধায় এসব জায়গার জন্যে আজকেই প্রস্তুত হতে পারেন । আপনাদের হাতে সময় না থাকলে উপরের প্ল্যান মতই আপনারা ঘুরতে পারেন ।
আর যদি আপনাদের বাজেট একটু বেশি হয় তবে আপনারা নীলগিরি রিসোর্টে থাকতে পারেন, তাহলে আপনারা খুব ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে মেঘ দেখতে পারবেন, ভাগ্য ভাল থাকলে নিজ হাতে ছুঁয়েও দেখতে পারবেন । প্রতি রাত ৫০০০ টাকার কমে নীলগিরিতে থাকা যায়না, টার উপর অনেক আগেই বুকিং দিয়ে রাখতে হয় ।
যদি রাতে বান্দরবান শহরে থেকে নীলগিরির মেঘ দেখতে চাইলে আপনাকে খুব ভোরেই জীপ/চান্দের গাড়িতে করে নীলগিরির উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হবে, বেশি দেরি করলে মেঘ দেখতে পারার চান্স কম ।
 
এছাড়াও বান্দরবান সহ পুরো পার্বত্য চট্টগ্রামে যেসব দর্শনীয় জায়গা আছে যেমন নাফাকুম, আমিয়াকুম, বগালেক, জাদিপাই, কাপ্তাই লেক, সাজে ভ্যালি, আলুটিলা, শুভলং, সীতাকুণ্ড, মিরসরাই সহ অপরিচিত বা অল্প পরিচিত অসংখ্য সুন্দর সুন্দর স্থান, আমরা ধারাবাহিক ভাবে সব গুলো স্পটে যাওয়ার উপায়, থাকা খাওয়া সম্পর্কে বিস্তারিত পোস্ট করবো, বান্দরবান সহ পার্বত্য চট্টগ্রামের (রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি) দারুণ দারুণ সব জায়গা সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন । আমাদের Visit Bandarban পেজে লাইক দিয়ে রাখুন, ফ্রেন্ডদের সাথে শেয়ার করুন ।
আর কখনো যদি ভ্রমণ বিষয়ক কোন তথ্য বা পরামর্শ দরকার হয় তবে আমাদের ইনবক্সে নক করবেন, যত দ্রুত সম্ভব রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করা হবে ।
ছবিঃ উৎসব চাকমা, ইফতেখার নিবিড়

এই শীতে যাঁরা সেন্টমার্টিন যাবেন

এই শীতে যাঁরা সেন্টমার্টিন যাবেন :-
১. অবশ্যই সাইকেল ভাড়া করে পুরা দ্বীপটি ঘুরে দেখবেন। পুরা দ্বীপটি ঘুরতে এক দেড় ঘন্টার বেশি লাগবেনা। ঘন্টা প্রতি ৫০ টাকা নিবে।
২. যাঁরা বর্শী দিয়ে মাছ ধরতে জানেন। তাঁরা পারলে বর্শী নিয়ে যাবেন। আমরা বর্শী দিয়ে ২ কেজি ওজনের কালা চাঁদা মাছ ধরেছিলাম। পরে এই মাছ "পৌষী " রেস্টুরেন্ট এ রান্না করিয়েছি। তাঁদের মোট ৩০০ টাকা দিয়ে, আমরা ৭ জন লাঞ্চ করেছি। সাথে ভাত, ভর্তা, ভাজি এবং সালাদও ছিল।
অন্য এক মহিলা ছেঁড়া দ্বীপ থেকে ধরলেন প্রায়ই একি ওজনের কোরাল মাছ। মাছ ধরে তিনি বলেন, এটা তেলাপিয়া মাছ। tongue emoticon
৩. অবশ্যই একটা রাত থাকার মত প্রিপারেশন নিয়ে যাবেন। কারণ, সেন্টমার্টিন এর রাতের সৌন্দর্য অসাধারন। পূর্নিমা হলে ডিফারেন্ট ফ্লেবার।
৪. ঠিক সূর্যোদয়ের পরের মুহুর্তটুকুতে দ্বীপের জেটিতে এসে (যেখানে শীপ এসে থামবে) নিচের পানির দিকে তাকাবেন। যা দেখবেন, তা পৃথিবীর আর কোথাও পাবেন না। এমনকিছু দেখবেন, যা সারাজীবন অন্যকে বলতে পারবেন এবং আগে কখনও দেখেন নি। এটা সারপ্রাইজ থাকলো। wink emoticon
৫. অবশ্যই সেন্টমার্টিন এর পরিবেশের সুরক্ষার প্রতি নজর দিবেন। এমণ কিছু করবেন না, যাতে পরিবেশের ক্ষতি হয়।
ধন্যবাদ smile emoticon

সুনামগঞ্জের মাথা নষ্ট কিছু যায়গা, যা চেনেনা অনেকেই

অনেকেই টাংগুয়ার হাওড়ে যায় কিন্তু জানেনা এর পাশেই কি মিস করছে! সবার প্রতি অনুরোধ সুনামগঞ্জ গেলেযাদুকাটা নদী, বারিক্কা টিলা, শাহ আরেফিনের মাজারের পেছনের ঝরনা, লাকমাছড়া, টেকেরঘাট চুনাপাথরের পরিত্যাক্ত খনির নীল পানির লাইমস্টোন হ্রদটা (আমরা নাম দিয়েছি নীলাদ্রী) দেখে আইসেন। অনেকেই এই যায়গা গুলো সম্পর্কে জানেনা, কিন্তু সত্যিই মন প্রশান্ত করে দেয়ার মত যায়গা। আর লাকমাছড়া ঝরনাটা বর্ষায় একেবারে সেম টু বিছানাকান্দি। ঝর্ণার শ্রোতে গোছল করতে পারবেন সাতার না জানা মানুষেরাও। বারেক টিলা থেকে টেকেরঘাটের রাস্তাটি চলে গেছে একেবারে মেঘালয়ের কোল ঘেষে, এক পাশে পহাড়ের মাথায় মেঘ আর পাথুরে রাস্তা, আর টেকের ঘাটে পৌছলে আরেক পাশে পাবেন বিস্তির্ন হাওড়। যায়গাটা সপ্নের মত লাগে।
 ঐখানকার ইত্তেফাক প্রতিনিধি সিদ্দিক ভাই এ ব্যাপারে খুবই হেল্পফুল। উনি ভ্রমনের ব্যাপারে আপনাদের হেল্প করবেন। একেতো উনি ওখানকার একজন প্রভাবশালী লোক, আর এই যায়গাগুলোকে পরিচিত করতে উনি দিন রাত পরিশ্রমও করে যাচ্ছেন। তাই নিরাপত্তা ও পথ নির্দেষনা দুটোর ওনার থেকে পাওয়া যাবে।
 আর মিঠু ভাই নামের একজন বাইক চালক আছেন উনি ঐ এলাকার প্রথম বাইক চালক। ওনার হাত ধরেই ঐ এলাকায় পর্যটকরা যাতায়াত শুরু করেছেন। উনি খুব ভাল গাইডও, কিন্তু গাইডনেসের জন্য পয়সা দিতে হয়না (আর ওখানে ঘুরতে গাইডের প্রয়োজনও নেই)। ওনাকে মটরসাইকেলের প্রচলিত ভাড়া দিলেই হবে। উনি টাংগুয়ার হাওরের জন্য কম দামে নৌকাও ঠিক করে দিতে পারবেন। বাড়তি কোন ঝামেলাই করতে হবেনা। সুনামগঞ্জ থেকে সব দেখে আবার সুনামগঞ্জ ফিরতে সারাদিনেরে জন্য ওনার বাইক নিয়ে নিলে দুইজনে ১০০০ টাকা দিলেই হবে। আর যদি মাঝে ছেড়ে দেন আবার আসার সময় ফোন দিয়ে নিয়ে আসেন তো ৮০০ই যথেস্ট। তবে সারাদিনের জন্য নিয়ে নেয়াই ভাল।
 
আপনি যদি সুনামগঞ্জ যেতে চান তাহলে আপনার একদিনের টুর প্লান হতে পারে এমন (বা শুরু করতে পারেন উল্টো দিক থেকেও):
 
#‎সুনামগঞ্জ থেকে বাইকে সাহ আরেফিনের মাজারে গিয়ে ঝরনা দেখা।
#‎সেখান খেকে লাউড়ের গড় বাজার (জাদুকাটার নৌকা ঘাট)।
#‎এরপর খেয়ায় নদী পাড় হয়ে বারেক টিলায় ঘোরাঘুরি। (খেয়া বারেক টিলার গায়েই ভিরবে)
#পরে টেকেরহাট চুনাপথর খনির নীল লেক (আমরা নাম দিয়েছি নিলাদ্রি), এই রাস্তাটি চলে গেছে একেবারে মেঘালয়ের কোল ঘেষে, এক পাশে পহাড়ের মাথায় মেঘ আর পাথুরে রাস্তা, সপ্নের মত লাগে- লেকে গোছল করে সেখান থেকে ভিজা ভবস্থাতেই বাইকে চড়ে লাকমাছড়া ঝরনা।#‎ঝরনার ঢলে গোছল করে কাপড় চেঞ্জ করে টেকেরঘাট বাজারের হোটেলে খাওয়া, পরে সেখান থেকে সন্ধায় ঐ বাইকেই তাহিরপুরের টাংগুয়ায় গিয়ে রাতে নৌকায় রাত্রি যাপন অথবা সুনামগঞ্জ ফেরত।
 
টেকেরঘাটে হোটেল আছে, ২০০ করে পারহেড, বাইক চালকই ঠিক করে দিতে পারবে। আর যদি কেউ চান মাজারে ভালো পরিবেশে ৪-৬ জন ফ্রি থাকার ব্যাবস্থা করে দেয়া যাবে।
 
 
Credit-  Redwan Khan

পাহাড়, নদী এবং চা বাগানের এক অসাধারণ সমন্বয় লালাখাল

    পাহাড়, নদী এবং চা বাগানের এক অসাধারণ সমন্বয়
    লালাখাল। সিলেট শহর থেকে মাত্র ৪০ কিলোমিটার দুরত্বে
    অবস্থিত এই লালাখালের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে
    বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর নদীগুলোর একটি সারি নদী।
    এই নদীর পানি বছরের বেশীরভাগ সময় নীলাভ সবুজ থাকে,
    বিশেষ করে শীতকালে সবুজাভ রং বেশী উজ্জ্বল দেখায়। এই নদীর পাড়েই গড়ে উঠেছে Nazimgarh Nature Park। এই
    পার্কের অন্যতম আকর্ষন হল আধুনিক তাবুতে রাতি যাপন।
    সারিবদ্ধ তাবুগুলোর সামনের বিস্তৃত খোলা মাঠে আয়োজন
    করা হয় বারবিকিউ পার্টি, ক্যাম্প ফায়ারিং এবং নানা
    ধরনের খেলাধূলা সহ অনেক কিছু। প্রতিটি তাবুতে ২-৩ জন
    থাকার জন্য আছে আলাদা বিছানা, আসবাবপত্র এবং পূর্ন নিরাপত্তার ব্যবস্থা। তাবু গ্রাউন্ডের পাশেই বালুময় সৈকত
    এবং নিলাভ সবুজ সারি নদীতে ঘুরে বেড়ানোর জন্য কেনু-   
    কায়াকিং এবং বোট রাইডের ব্যাবস্থা আর পার্কের ভিতরে
    আছে এটিভি বাইকে ঘুরার ব্যাবস্থা।
 

Blogger news

Blogroll

About