শনিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৫

আমিয়াকুম, যেখানে গেলে পাবেন স্বর্গীয় সৌন্দর্যের ছোঁয়া, মনে হবে যেন এক অন্য পৃথিবীতে আসলাম।

আমিয়াকুম

যেভাবে যাবেন-
প্রথমে বাসে চড়ে বান্দরবান যাবেন; কল্যানপুর/কলাবাগান/সায়েদাবাদ থেকে বিভিন্ন বাস যায়
বান্দরবান শহরে পৌঁছলে তারপর থানচি যাবেন লোকাল বাস বা চান্দের গাড়িতে করে । থানচি থেকে গহীনে যেতে আপনাকে গাইড নিতে হবে, গাইডই আপনাকে সব জায়গা ঘুরে দেখাবে ।

আর হ্যাঁ, এই রুটেই আছে তিন্দু, বড় পাথর, রাজাপাথর, নাফাকুম-সাতভাইকুমের মত বেশ কিছু দর্শনীয় জায়গা, ওগুলাও ঘুরে আসবেন সাথে । অন্তত বাংলাদেশের নায়াগ্রা খ্যাত নাফাকুম জলপ্রপাত যেন মিস না যায় । ৪-৫ দিন সময় হাতে নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন বাংলাদেশের স্বর্গের উদ্দেশ্যে।

মেঘের সাথে খেলা -- কেওক্রাডং এর চূড়ায়

কেওক্রাডং এর চূড়ায়
                                                                              ছবি- পার্থ এস মণ্ডল

প্রান্তিক লেক, বান্দরবান।

প্রান্তিক লেক

Hello Bangladesh


 
Bangladesh, a land of exhilarating mix with fascinating history, vibrant cultures, panoramic beauties, historical ruins, flora and fauna, hills and forests, sandy sea beaches and wildlife, is waiting to welcome you on the occasion of ‘Visit Bangladesh 2016′.

আদিবাসীদের জুমঘর দেখতে কেমন তা হয়তো অনেকেই জানেনা, তারই ছোট্ট একটি নমুনা।

আদিবাসীদের জুমঘর
                                                                            ছবিঃ ফয়সাল আহমেদ

দার্জিলিং পাড়া, বান্দরবান

দার্জিলিং পাড়া
                                                                   Credit- রায়হান সাঈদ

সবুজ পাহাড়ের বুকে মেঘের উড়াউড়ি দেখতে চাইলে চলে আসতে পারেন এখানে- -নীলাচল।

নীলাচল
                                                                               ফটোঃ টুটুল চৌধুরী

নাফাকুম যাওয়ার পথে চোখে পড়বে এমন সব দারুণ দারুণ দৃশ্য। যেভাবে যাবেন-

তিন্দু-রেমাক্রি-১
 
   নাফাকুম যাওয়ার পথে চোখে পড়বে এমন সব দারুণ দারুণ দৃশ্য ।
   Location: তিন্দু-রেমাক্রি ।
   Photo: যোবায়ের শোয়েব
তিন্দু-রেমাক্রি-২
যেভাবে যাবেন-
  প্রথমে বাসে চড়ে বান্দরবান যাবেন; কল্যানপুর/কলাবাগান/সায়েদাবাদ থেকে বিভিন্ন বাস যায়
  বান্দরবান শহরে পৌঁছলে তারপর থানচি যাবেন লোকাল বাস বা চান্দের গাড়িতে করে । তারপর নৌকায় চড়ে      তিন্দু, রাজাপাথর, রেমাক্রি ।
তিন্দু-রেমাক্রি-৩



থানচি থেকে গহীনে যেতে আপনাকে গাইড নিতে হবে, গাইডই আপনাকে সব জায়গা ঘুরে দেখাবে ।
আর হ্যাঁ, এই রুটেই আছে সাতভাইকুম-আমিয়াকুমের মত বেশ কিছু দর্শনীয় জায়গা, ওগুলাও ঘুরে আসবেন সাথে ।
 
 

কয়েক মিনিটের জন্যে যদি সবুজ পাহাড় আর সাদা মেঘের মাঝে হারিয়ে যেতে চান তাহলে আপনার জন্যে ছোট্ট এই ভিডিও ।

 
 
 
                                                        Location: Nilgiri, Bandorban

জাদিপাই ঝর্না, অনেকের মতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আর সুন্দরতম ঝর্না। কিভাবে যাবেন জেনে নিন-


 কিভাবে যাবেন?
(একই সাথে বগালেক কেওক্রাডং সহ)
##‪#‎দিন_১‬ –বান্দরবনশহরে পৌঁছে নাশ্তা করে একটা জীপ নিতে হবে রুমা বাজার পর্যন্ত। টাকা ২০০০/২৫০০ লাগবে। পৌছতে ঘন্টা দেড় লাগবে। সেখানে পৌঁছে গাইড নিতেহবে। গাইডের কয়েকটি সমিতি আছে। যেকোনো একটা থেকে একজনগাইড নিতে হবে। কেওক্রাডং পর্যন্ত গেলে দৈনিক ৪০০ করে মোট ১২০০টাকা লাগবে। জাদিপাই গেলে প্যাকেজ ২০০০/২৫০০ টাকার মত। তাদের দেয়া ফর্ম পুরনকরে আর্মি ক্যাম্পে গিয়ে সেখানে নাম এন্ট্রি করতে হবে। তারপর দ্রুত গাইডের সাথেগিয়ে জীপ ভাড়া করতে হবে বগা লেক যাওয়ার জন্য। ভাড়া ২০০০ টাকা। তবে বর্ষাকালে গাড়ি বগা লেকপর্যন্ত যায় না।
বগা লেকে ওঠার শেষ রাস্তাটুকু পার হতে অনেক কষ্ট হবে। খাড়া পাহাড়ে উঠতে হবে। আসলে এই জায়গাটুকু পারহতেই সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয় সবার। কারন, সারারাত জার্নি করে, হইচই করে সবাই খুব ক্লান্ত থাকে। একারনেই কিছু মানুষ বগা উঠেই সিদ্ধান্ত নেয় আর আগাবে না। এটা ভুল সিদ্ধান্ত। আমি অনেক বাঘা বাঘা ট্রেকারদেরজিজ্ঞাসা করে দেখছি। ট্রিপের প্রথম দিন বগায় উঠতে সবারই অনেক কষ্ট হয়। ২য় দিন থেকে আর এত কষ্টহবে না।
বগায় পৌঁছে সিয়াম দিদি/ লারাম বা অন্য কারও কটেজেউঠতে হবে। কটেজ আগে থেকে ঠিক করে রাখা ভালো। এরপর লেকে গোছল করে বাকি দিনরেস্ট। এখন যেহেতু রুমা যেতে নৌকা লাগে না সেহেতু বেলা ১১/১২ টার মধ্যে বগায় পৌঁছে অনেকেই আরও সামনে এগিয়ে যায়। তবে যারা প্রথমবার যাচ্ছে, তাদের বগায় ১ম রাত থাকা উচিৎ। স্থানটা অনেক সুন্দর। (এখানে সেনেটারি টয়লেটআছে)।
 
 
 
##‪#‎দিন_২‬ (একটুখানিএডভেঞ্চার ভ্রমন) – ভোরে উঠে খিচুরি+ ডিমভাজি খেয়ে ভোর ৫.৩০ টার মধ্যেই রওনা হতে হবে কেওক্রাডং এর উদ্দেশ্যে। পথে চিংড়ি ঝর্না দেখতেহবে। ঝর্নার উপর পর্যন্ত গিয়েনা দেখলে কিন্তু বিরাট মিস। আগে পরে আরও কিছু ঝর্না পড়বে। কোন ঝর্নাতেই ১০/১৫ মিনিটেরবেশি সময় দেয়া যাবে না। মোট ৩/৩.৫ ঘণ্টা পরে পাবে কেওক্রাডং। বাংলাদেশের “সর্বচ্চ” পাহাড়। চুড়ায় ওঠার আগেই লালার হোটেলে দুপুরের খাবারঅর্ডার ও রাতে থাকার বুকিং দিয়ে দিবেন।
তারপরে ১০ টার ভিতরে দুপুরের খাবার খেয়ে পাসিং পাড়া হয়ে জাদিপাইপাড়া হয়ে জাদিপাই ঝর্না। কেওক্রাডং থেকে জাদিপাই যেতে কোন পাহাড়ে ওঠানাই, শুধু নামা আর নামা। ঘণ্টা ২/২.৩০ লাগবে পৌছাতে। শেষ ২০০ ফিট সাবধানে নামতেহবে। ৫০ ফিট পাটের মোটা দড়ি/কাছিসাথে করে নিয়ে গেলে এখানটায় নামতে সুবিধা হবে। লোকে বলে জাদিপাইনাকি বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর ঝর্না। কথাটির সাথে আমিও দ্বিমত নই। দেখলে আপনিও বোধ করি দ্বিমত করবেন না।
 
ছবিঃ Ruhul Sumon Hunter & Imran Bin Mazhar

পদ্মঝিরি, থানচি। গহীনে নির্জন অরণ্য, সুনসান নিরবতা, সূর্যালোকের উঁকিঝুঁকি।

 
পদ্মঝিরি, থানচি
Credit- মেহরাজ হোসেন তপু

বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৫

বিলাশবহুল ক্রুজ যা দিয়ে ভ্রমন করতে পারবেন সেন্টমারটিন ও সুন্দরবন

Keari Cruise

কেয়ারী ট্যুরিজম আপনাদের জন্য এনেছে বিলাশবহুল ক্রুজ যা দিয়ে ভ্রমন করতে পারবেন সেন্টমারটিন ও সুন্দরবন ।তাদের এই উদ্যোগ বাংলাদেশের ট্যুরিষ্টদের জন্য বড় পাওয়া ।এধরনের নতুন জাহাজ আমরা আরও চাই ।আনন্দ ও নিরাপদের সাথে ঘুরে দেখতে চাই অপরূপ সুন্দর এই বাংলাকে ।


ঢাকার আশেপাশে এক দিনের ছোট একটা ট্যুরের জন্যে মাওয়া ফেরী ঘাট হতে পারে আদর্শ
Keari Sinobad


ক্লিক্স ফ্রম ডাওকি ব্রিজ, শিলং, ভারত

ডাওকি ব্রিজ এর অপর পাশে
ক্রেডিট- Mizanur Rahman
পাথরটার ক্লোজ ভিউ
ক্রেডিট- Sadiul Islam Antor 


পাথর এর সাইড থেকে তোলা ব্রিজের নিচের ভিউ
ক্রেডিট- Sadiul Islam Antor




 

বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৫

জাদুকাটা নদী, বারিক্কা টিলা - সুনামগঞ্জ

জাদুকাটা নদী
Credit- Ruhul Amin Sumon

ঢাকার আশেপাশে এক দিনের ছোট একটা ট্যুরের জন্যে মাওয়া ফেরী ঘাট হতে পারে আদর্শ জায়গা

মাওয়া
ঢাকার আশেপাশে এক দিনের ছোট একটা ট্যুরের জন্যে মাওয়া ফেরী ঘাট হতে পারে আদর্শ জায়গা। প্ল্যান টা হতে পারে এইরকম। সকালে গুলিস্থান থেকে লোকাল বাস এ করে সরারসরি মাওয়া ঘাটে চলে যান। দুপুরে কোন হোটেলে পছন্দ মতো তাজা ইলিশ মাছ কিনে (অবশ্যই দামাদামি করে নিবেন) তা ভেঁজে পদ্মার পাড়ে বসে খেয়ে নিয়ে কিছুক্ষণ আরাম করে নিন। বিকেলে ১৫০টা জনপ্রতি টিকেট করে লোকাল স্পিডবোটে পদ্মা পাড়ি দিয়ে চলে যান কাওরাকান্দি লঞ্চ ঘাটে। স্পিডবোট থেকেই লাইফ জ্যাকেট দিবে, সাথে করে নেবার দরকার নেই। নিরাপত্তার জন্যে অবশ্যই লাইফ জ্যাকেট পরে নিবেন। পদ্মার উত্তাল ঢেউয়ে এই স্পিডবোটে ভ্রমণটা বেশ উপভোগ করার মতো। । প্রথম প্রথম কেউ উঠলে ভয় পেতে পারেন। কাওরাকান্দি লঞ্চ ঘাটে একটু সময় ঘুরে সন্ধ্যার আগেই কোন এক ফেরীতে উঠে পড়তে পারেন মাওয়া ঘাটে ফিরে আসার জন্যে। ফেরীর ছাদে বসে পদ্মার রূপ আর জেগে উঠা চরে কাশফুলের সমারোহ সাথে পদ্মায় সূর্যাস্তের দৃশ্য মনে রাখার মতো। সন্ধার পর মাওয়া ঘাটে এসে আবার ফিরতি বাস এ চলে আসেন ঢাকায়।

Credit- Shohan



মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৫

জাদিপাই ঝরনা, বান্দরবন

শেষ বিকেলের সোনালী আলোয় কাপ্তাই লেক, রাঙামাটি

কাপ্তাই লেক, রাঙামাটি।
শেষ বিকেলের সোনালী আলোয় কাপ্তাই লেক, রাঙামাটি।
Credit- Samin Zaman

নয়াচরনপাড়া, বান্দরবান ¬¬¬ Bandorbon,NoyaChoron para

খাগড়াছড়ি যাওয়ার পথে তোলা ছবিটি (চলন্ত বাইক থেকে তোলা ছবিটি)

খাগড়াছড়ির পথে (চলন্ত বাইক থেকে তোলা)
Credit-
Motiur Rahman

কোয়ারী লেক, টেকেরঘাট, তাহিরপুর, সুনামগঞ্জ

কোয়ারী লেক, সুনামগঞ্জ

কিভাবে_যাবেনঃ
ঢাকা থেকে শ্যামলী/মামুন/এনা বাস যায় সুনামগঞ্জ ভাড়া ৫৫০ টাকা। সুনামগঞ্জ থেকে নতুন ব্রীজ পার হয়ে মোটর সাইকেল নিয়ে যেতে হবে। চাইলে টেকেরঘাট পর্যন্ত সরাসরি মোতর সাইকেল রিসারভ নিতে পারেন। এক্ষেত্রে ভাড়া ৩০০-৫০০ টাকা নিতে পারে আর মাঝপথে যাদুকাটা নদী পার হতে মানুসের ভাড়া ৫ টাকা আর মোটর সাইকেল এর ভাড়া ২০ টাকা। এছাড়া আপনি সুনামগঞ্জ থেকে লাউড়ের গড় পযন্ত মোটর সাইকেলে করে যেতে পারেন ভাড়া ২০০ টাকা তারপর যাদুকাটা নদী পাড় হয়ে বারিক্কা টিলা থেকে ১২০ টাকা ভাড়ায় টেকেরঘাট যেতে পারবেন। এখানে উল্লেখিত মোটর সাইকেল এর ভাড়া যেটা উল্লেখ আছে সেটা পুরা বাইকের ভাড়া মানে একটা বাইকে ২ জন যেতে পারবেন। তবে মোতর সাইকেলের ভাড়া আগে দামাদামি করে নিবেন ওরা বেশি চায়। যতটা সম্ভব কমিয়ে নেওয়াই ভালো।

কোথায়_থাকবেনঃ
বড়ছড়া বাজারে রেস্ট হাউজ আছে ২০০-৪০০ টাকায় থাকা যায়। বারিক্কা টিলা পাড় হয়েই বড়ছড়া বাজার।চাইলে টেকেরঘাট থেকে হেটেও আসতে পারবেন বড়ছড়া বাজারে। এছাড়াও লেকের পাশে বন্ধ হয়ে যাওয়া একটি চুনা পাথরের কারখানা আছে তার গেস্ট হাউজে থাকতে পারবেন যদি খালি থাকে।

কোথায়_খাবেনঃ
বারিক্কা টিলাতে খাবারের হোটেল আছে, এছাড়াও বড়ছড়া বাজারে খেতে পারেন অথবা লেকের পাশেই টেকেরঘাট একটা ছোট বাজার আছে একটা মাত্র হোতেল আছে খাবারের। অবশ্যই আগে দাম জেনে খাবেন।

সতর্কতাঃ
যেহেতু সীমান্ত এলাকা তাই সাবধানে থাকুন। সীমানার খুব কাছাকাছি না যাওয়াই ভালো। আর লেকের পানিতে সাতার না জানলে না নামাই ভালো। নাম্লেও বেশি দূরে যাবেন না। কারন এখান থেকে খুব পরিমানে চুনা পাথর উঠানো হতো যার ফলে লেক অত্যাধিক গভীর।

থানচি¬¬ Beautiful Thanchi

Beautiful Thanchi

থানচির ব্রিজ থেকে সকালে তোলা
Credit-
Sayem Sujat 

একখন্ড মানালি

একখন্ড মানালি
বনবিহার থেকে বিয়াস নদীর ধার ঘেষে থাকা পাহাড়ের কোলে গড়ে উঠা পাইনের অন আর লোকালয়।
Credit-
Naieem Al Hassan

20-10-2015: live Update বিছানাকান্দি যারা যাবেন তাদের জ্ঞাতার্থে বলছি

বিছানাকান্দি যারা যাবেন তাদের জ্ঞাতার্থে বলছি, আমি আজ বিছনাকান্দি থেকে ঘুরে আসলাম। ২২ তারিখ যারা যাবেন, যাওয়ার আগে একটু চিন্তাভাবনা করে যাবেন।
বিছনাকান্দি এখন পানি নেই বললেই চলে, শুধু ধূ ধূ বালি আর শুকনো নূড়ি পাথরের স্তুপ ছাড়া কিছুই নাই। বর্ষায় বিছনাকান্দির যে সৌন্দর্য থাকে এখন তা অনেকাংশেই বিলীন। ছবিটা আজকে তোলা।

আমার পরামর্শ, যদি বিছনাকান্দির প্রকৃত সৌন্দর্য দেখতেই চান তাহলে এবছর না এসে আগামী বর্ষায় আসুন। না হলে আমি নিশ্চিত অনেকেই হতাশ হবেন।
ধন্যবাদ।By
Atik Tarif

Lotus Corner Restaurant & Bar, Pokhara, Nepal

যারা পোখারাতে যাবেন আমার অনুরোধ তারা একবার হলেও এই রেঁস্তোরাতে রাতের খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন। বিখ্যাত ফেওয়া তাল কে বাম পাশে রেখে লেকসাইড ওয়াকওয়েতে হাঁটতে থাকলে একেবারে শেষ মাথায় এই রেস্তোরা। হ্রদ আর অন্নপূর্ণা দেখতে দেখতে ছাগলের মাংসের দারুন কাবাব, বসনিয়ান রুটি, সালাদ, এলাদ দেয়া কফি আর স্ট্রবেরী শীশা - আপনার স্মৃতিতে অক্ষয় হয়ে থাকবে এতটুকু গ্যারান্টি আমি দিতেই পারি। 

হ্যাপি ট্রাভেলিং! 
By
Farasat Mahmud

 

Blogger news

Blogroll

About