দুই দিন আগে আসলাম মেঘালায় ট্রিপ শেষ করে। ৫ দিন ভালোই ঘুরলাম। মেঘালয় যারা যেতে চান তাদের জন্য কিছু তথ্য শেয়ার করলাম।
* তামাবিল বর্ডার পার করে ইন্দিয়ার কাস্টমসের বাইরেই অনেক টেক্সি পাবেন, যারা আপনাকে ডিরেক্ট সিলং নিয়ে যাবে। ভাড়া পরবে ১২০০-১৪০০ রুপি। অথবা ডাওকি বাজার থেকে টাটা সুমোতে করে যেতে পারেন। ভাড়া নিবে ২০০ রুপি। এটা লোকাল পরিবহন।
* মেঘালয় ট্রিপের জন্য ৪ জন বেস্ট। কারন এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে ৪ সিটের গাড়ি ভাড়া করে যাওয়া লাগে। ৪ জন শেয়ার করে গেলে খরচ কমে যাবে।
* চেরাপুঞ্জি যেতে হলে মেঘালয় টুরিজমের বাসে যেতে পারেন। ১৪ সিটের টুরিস্ট বাস আছে। জনপ্রতি ৩০০ রুপি। সাথে গাইড থাকবে। ওদের সার্ভিস ভালোই।
* মেঘালয়ে কিন্ত ফরেনাররা সিম কিনতে পারবেন না। কিন্তু ব্ল্যাকে সিম কিনতে পারবেন। দাম পরবে ৪০০-৫০০ রুপি।
*পুলিশ বাজারের আশেপাশে অনেক হোটেল আছে। ৫০০ রুপি থেকে ৫০০০ রুপির হোটেল আছে এখানে।
*পুলিশ বাজারের সামনে কিছু বাঙালি খাবার হোটেল আছে। অরুন হোটেলে খেতে পারেন। এখানে খাবার মজা অনেক। দামও কম।
* মেঘালয়ে বছরের বেশিভাগ সময় বর্ষাকাল। তাই ১টা রেইনকোর্ট নিতে ভুলবেন না। না নিলে দেখা যাবে ৪০০/৫০০ টাকার জন্য আপনার ট্রিপ নস্ট হবে।
* মেঘালয়ে ঠাণ্ডা আছে মোটামুটি ভালোই। ৪ দিন আগে তাপমাত্রা ছিলো ১৭ ডিগ্রি। সাথে ১টা গরম কাপড় নিতে পারেন।
* যারা হালাল খাবার খেতে চান তারা একটু দেখেশুনে খেয়েন। কারন, মেঘালয়ের মানুষএর প্রিয় খাবার শুকর।
* ভিসা হওয়ার পর যাওয়ার আগে ট্রাভেল ট্যাক্স টোকেন নিয়ে নিয়েন।ট্রাভেল ট্যাক্স সোনালি ব্যাংকের কিছু বিশেষ শাখায় করে থাকে অথবা তামাবিল যাওয়ার পথে জৈন্তা বাজারের সোনালি ব্যাংক থেকে করতে পারেন। ট্রাভেল ট্যাক্স ৫০০ টাকা।
* একটা কথা মনে রাখবেন, ভিসা জন্য নিজেরাই ইন্দিয়ান এ্যামবাসিতে
ই-টোকেন জমা দিয়েন। কেউ ভুলেও শ্যামলি পরিবনের মাধ্যমে যাওয়ার ভুল করবেন না। আমার কিছু বন্ধু শ্যামলি পরিবহনের মাধ্যমে সিলং গিয়ে অনেক ভেজালে পরেছে। একজনের পাসপোর্ট ওরা হারিয়ে ফেলেছে। আবার ২ জনের সিট ২ বার বিক্রি করেছে। আবার শ্যামলি পরিবনের বলে ৪ দিনের ট্রিপ, কিন্তু আসলে ট্রিপ ২ দিনের। যেদিন যাবে অইদিন বর্ডারএর ভেজাল শেষ করে সিলং এ যেতে যেতে বিকাল। আবার মাঝে ২ দিন থাকার পর পরের দিন সকাল ৭টায় ফিরতি বাস। আমাদেরও শ্যামলি পরিবন দিয়ে যাওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু অতীতে কোনো ভালো কাজ করেছিলাম তাই ওদের খপ্পরে পরি নাই।
তাই একটু বুঝে প্ল্যান করবেন। আপনারা যাতে এমন ভেজালে না পরেন তাই এসব বল্লাম।
আমার কাছে সিলং এর কিছু হোটেল এবং ট্যাক্সিচালকের নাম্বার আছে। কারো লাগলে আমাকে ইনবক্স করতে পারেন। আশাকরি আমার তথ্যগুলো আপনাদের কাজে আসবে।
-Rifat Rezwan
* তামাবিল বর্ডার পার করে ইন্দিয়ার কাস্টমসের বাইরেই অনেক টেক্সি পাবেন, যারা আপনাকে ডিরেক্ট সিলং নিয়ে যাবে। ভাড়া পরবে ১২০০-১৪০০ রুপি। অথবা ডাওকি বাজার থেকে টাটা সুমোতে করে যেতে পারেন। ভাড়া নিবে ২০০ রুপি। এটা লোকাল পরিবহন।
* মেঘালয় ট্রিপের জন্য ৪ জন বেস্ট। কারন এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে ৪ সিটের গাড়ি ভাড়া করে যাওয়া লাগে। ৪ জন শেয়ার করে গেলে খরচ কমে যাবে।
* চেরাপুঞ্জি যেতে হলে মেঘালয় টুরিজমের বাসে যেতে পারেন। ১৪ সিটের টুরিস্ট বাস আছে। জনপ্রতি ৩০০ রুপি। সাথে গাইড থাকবে। ওদের সার্ভিস ভালোই।
* মেঘালয়ে কিন্ত ফরেনাররা সিম কিনতে পারবেন না। কিন্তু ব্ল্যাকে সিম কিনতে পারবেন। দাম পরবে ৪০০-৫০০ রুপি।
*পুলিশ বাজারের আশেপাশে অনেক হোটেল আছে। ৫০০ রুপি থেকে ৫০০০ রুপির হোটেল আছে এখানে।
*পুলিশ বাজারের সামনে কিছু বাঙালি খাবার হোটেল আছে। অরুন হোটেলে খেতে পারেন। এখানে খাবার মজা অনেক। দামও কম।
* মেঘালয়ে বছরের বেশিভাগ সময় বর্ষাকাল। তাই ১টা রেইনকোর্ট নিতে ভুলবেন না। না নিলে দেখা যাবে ৪০০/৫০০ টাকার জন্য আপনার ট্রিপ নস্ট হবে।
* মেঘালয়ে ঠাণ্ডা আছে মোটামুটি ভালোই। ৪ দিন আগে তাপমাত্রা ছিলো ১৭ ডিগ্রি। সাথে ১টা গরম কাপড় নিতে পারেন।
* যারা হালাল খাবার খেতে চান তারা একটু দেখেশুনে খেয়েন। কারন, মেঘালয়ের মানুষএর প্রিয় খাবার শুকর।
* ভিসা হওয়ার পর যাওয়ার আগে ট্রাভেল ট্যাক্স টোকেন নিয়ে নিয়েন।ট্রাভেল ট্যাক্স সোনালি ব্যাংকের কিছু বিশেষ শাখায় করে থাকে অথবা তামাবিল যাওয়ার পথে জৈন্তা বাজারের সোনালি ব্যাংক থেকে করতে পারেন। ট্রাভেল ট্যাক্স ৫০০ টাকা।
* একটা কথা মনে রাখবেন, ভিসা জন্য নিজেরাই ইন্দিয়ান এ্যামবাসিতে
ই-টোকেন জমা দিয়েন। কেউ ভুলেও শ্যামলি পরিবনের মাধ্যমে যাওয়ার ভুল করবেন না। আমার কিছু বন্ধু শ্যামলি পরিবহনের মাধ্যমে সিলং গিয়ে অনেক ভেজালে পরেছে। একজনের পাসপোর্ট ওরা হারিয়ে ফেলেছে। আবার ২ জনের সিট ২ বার বিক্রি করেছে। আবার শ্যামলি পরিবনের বলে ৪ দিনের ট্রিপ, কিন্তু আসলে ট্রিপ ২ দিনের। যেদিন যাবে অইদিন বর্ডারএর ভেজাল শেষ করে সিলং এ যেতে যেতে বিকাল। আবার মাঝে ২ দিন থাকার পর পরের দিন সকাল ৭টায় ফিরতি বাস। আমাদেরও শ্যামলি পরিবন দিয়ে যাওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু অতীতে কোনো ভালো কাজ করেছিলাম তাই ওদের খপ্পরে পরি নাই।
তাই একটু বুঝে প্ল্যান করবেন। আপনারা যাতে এমন ভেজালে না পরেন তাই এসব বল্লাম।
আমার কাছে সিলং এর কিছু হোটেল এবং ট্যাক্সিচালকের নাম্বার আছে। কারো লাগলে আমাকে ইনবক্স করতে পারেন। আশাকরি আমার তথ্যগুলো আপনাদের কাজে আসবে।
-Rifat Rezwan
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন